অ্যাপেল যা পূর্বে ম্যাক নামেই বেশি পরিচিত ছিল। অ্যাপেল তাদের স্মার্টফোন লাইনে নতুন এই ফোনটি সংযোজন করেছে সেপ্টেম্বরের ১৪ তারিখ আর ক্রেতাদের হাতে তা পৌছানো শুরু হয়েছে সেপ্টেম্বরের ২১ তারিখে, যা একই সময় অ্যাপেল স্টোর ছাড়াও অন্যান্য আপেল এক্রিডেটেড স্টোর গুলোতেও বিক্রি করা শুরু হয়।
কি পার্থক্য পূর্ববর্তী আইফোন ৪এস থেকে –
এই ফোনটি তাদের পূর্বের ভার্সন থেকে ডিজাইনের দিক থেকে অনেকখানিই আলাদা। নতুন এই ফোন –
* ১৮% স্লিম
* ২০% লাইটার
* ১২% লেস ভলিউম
আইফোন ৫ এ নতুন সিম কার্ডের স্লট ব্যবহার করা হয়েছে, যা ন্যানো সিম নামে পরিচিত। আইফোন ৫ অন্যান্য এলটিই ফোন থেকে অনেকখানিই আলাদা। অন্যান্য ফোনে ২ টা চিপ ব্যবহার করা হয় – একটি ভয়েসের জন্য এবং আরেকটি ডেটার জন্য। কিন্তু আইফোন ৫ এ ব্যবহার করা হয়েছে সিংগেল চিপ। নতুন চার্জিং কেবল “লাইটিং কেবল” যা পূর্বের ৩০ পিন কানেক্টরের থেকে ৮০% স্মল এবং যেকোন দিক দিয়েই চার্জ দেওয়া যায়।
নতুন ৮ মেগা পিক্সেল আইসাইট ক্যামেরা এখন প্যানারোমিক ছবি ক্যাপচার করতে সক্ষম এবং লোলাইট কন্ডিশেনেও দারুন ছবি তুলতে পারে। এ৬ প্রসেসর যা পূর্বের এ৫ চিপ থেকেও ২গুন বেশি দ্রুত কাজ করতে পারে।
আইফোন ৫ এর সাথে নতুন হেডফোনের সংযোজন করা হয়েছে যা “এয়ারপোড” নামে পরিচিত। ক্রিস্টাল ক্লিয়ার সাউন্ডসহ দারুন নয়েজ ক্যান্সেল ফ্যাসিলিটি সম্পন্ন এই হেডফোন আলাদাভাবেও কিনা যায়। আইফোন ৫ এর সাথে নতুন আই ও এস ৬।০ ভার্সনও ইন্ট্রোডিউজ করা হয়েছে। যা অ্যাপেলের নতুন ম্যাপিং সিস্টেম, পাস বুক ও ফোনের কলার অপশনেরও অনেকখানিই পরির্বতন করা হয়েছে।
আইফোন ৫ অফিশিয়ালি লঞ্চ করা হয়েছে – এশিয়া, ইউরোপ এবং নর্থ আমেরিকাতে। যা পরর্বতীতে আরও ৩০ টি দেশে বিক্রি শুরু হবে খুব শীঘ্রিই। আপেলে ফ্যানরা সারারাত জেগে অপেক্ষা করেছে স্টোরের সামনে যাতে তারাই প্রথম আইফোন্টি কিনতে পারে সেইজন্য।